আকাশ দেওয়ার নিমন্ত্রণে মেঘ কেনো দিলে?
রংধনু আমন্ত্রণে বৃষ্টি কেনো দিলে?
বিকেলের চায়ের কাপে, দুপুরের কড়া রোদ কেনো দিলে?
সবুজ সুন্দর সমারোহের, দহন কেনো দিলে?
সতেজতা ভাসিয়ে দেওয়ার কথা ছিলো তোমার,
তবে ক্লান্ত কেনো দিলে?
তোমার মুখে প্রবল স্রোতে,
ক্লান্ত চোখে ভাসিয়ে নিও শেষ বিকেলের ডাকে,
অনূভুতিরা সাড়া দিক দিগন্ত রেখার আঁকে বাঁকে।
জ্বরের ঘোরে প্রলাব ঝড়তো মুখে,
সে এসে বসুক পাশে
যেমন করে অসুখ আসে।
তারপর হয়ে যাক যন্ত্রনার প্রতিকার ।
তবুও ডাকতে তুমি আড়াল করে দুঃখ,
বলতে তুমি, আমি কি প্রিয় তোমার সেই অসুখ?
দূর থেকে আমিও সাধি,
গোপনে বিরহ ভেবে বুকে রাখি বাঁধি।
হীরার ঝলকানি চাহনি যেনো দেখেও না দেখা,
তোমার এই কালে মেঘ বীজলির সিমারেখা।
অপ্রকাশিত অপেক্ষায় ভাসায় যে ভেলা,
সময় যেনো নিজ শত্রুর, কাটায় যে হেলা।
আমার সংক্ষিপ্ত গল্পে,তুমি এক অদ্ভুত অনুভূতি,
নাহি বুঝিবার ক্ষমতা তোমার হাজারো জমানো সৃতি।
জীবনের ক্লান্ত পথে নিজেকে তখন হারিয়ে।
চেনা পথ খুঁজতে পেলাম তোমার দেখা,
নয়নে নয়নে ডাকি তোমারে।
মনেরি গগনে তোমার নাম।
শহর জুড়ে বৃষ্টি নামবে,
তুমি খুঁজে নিও ঠাই,
প্রতি টা বৃষ্টি কনায় লেখা,
শেষ অবধি তোমাকেই চাই।
0 Comments