সীমারেখা।

সে আমায় ভুলতে যোগাযোগ করেছে বন্ধ।

আমার ভালো চেয়েছে , তাই বলেই, গেছে চলে।

যে মানুষ আমায় ছাড়া থাকতে পারে,

আদৌও কি সে আমায় ভালোবাসতে পারে?

যায় মনে আমায় হারানোর ভয়

একফোঁটা দহন দেয়না বুকে 

সেকি সত্যি আমায় ভালোবাসতে পারে? 

আমি তো পারিনা তাকে একটু সময়ের জন্য ভুলতে।

সয়নে স্বপ্নে আঁকি ছবি নিজের মত করে।

যে মানুষ বুকে আগলে রাখে নীড়ে,

যাবার বেলা একবারও  দেখেনা  পিছু ফিরে। 

সে কি সত্যি আমায় ভালোবাসে?

আমিও তো ভালোবাসি,

কেনো বুকে এতো  দহন জোটে তাকে নিয়ে।

কেনো উতলা মন তাকে ভেবে।

কেনো ভয় হারাবার তাঁকে। 

কেনো মন অর্তনাত করে তাকে না পেয়ে।

ধরেছে নাকি ভিষন রোগ তার আমাকে নিয়ে।

সে চলে গেছে সুস্থ হতে,

আমার মায়ায় কষ্ট নাকি হয় শুধু তারই,

এ অসুখ সারাতে হবে নাকি তাড়াতাড়ি।

তাইতো চলে গেছে গড়ে দুরত্বের সীমানা 

ভালোবাসা কি এতো মেপে হয়,

জামতাম না তো তাকে ভালোবাসার আগে।

ভাবছি আজ কেমনে সে ভুলে থাকে।

তার মুখে এক টুকরো হাসি ঝড়াতে, 

সুখের বৃষ্টির ধারা দিতাম শরীর ভিজিয়ে।

তার ভালো লাগার কাব্য টাকে নিজের করে নিলাম,

হাজারো স্মৃতির উপহার হিসাবে নীলকাব্য দিলাম।

এই মায়ার বাঁধন কেটে কেমনে যাবে সে ভুলে। 

সত্যি কি আর সে আসবেনা ফিরে।

ভুল করেও কি হাটবে না আর আমার চেনা পথ ধরে।

ভালো তো আমিও বাসি,

কি করে ভুলে থাকি।

তার মায়া ভরা মুখটা যে শুধু আমায় মায়ায় বাঁধে।

কলমে - নাবিলা তাজনূর নূহা।