হিসাব খাতা
নাবিলা তাজনূর নোহা
মেয়টি ভালোবাসতো সবুজ কে।
তাই তহ চিরকুট পাঠালো অতিবো আগ্রহে।
ছেলেটি ছিলো ভিষন দামি,
নিলো সে চিরকুট খানি যন্তে কুড়িয়ে।
ছেলেটি ছিলো বড্ড অভীমানি,
গ্রহণ করলো ভালোবাসা খানি।
চিরকুটের প্রতি উত্তরে লিখলো সব অভিমানী বাক্য,মিলবেনা কোনো আশা ছেলেটার মন টা তাই তহ বলে।
মেয়েটি তহ চায় নীলপরি হতে।
তাই তহ বারং বার চেষ্টা করে তার মনের রাজ্য ছুয়তে।
ছেলেটি ছিলো ভিষন দামি।
বার বার অবহেলিত হয়ে ফিরে আসে মেয়ে টি।
অভিমানের খাতা গুছিয়ে নিয়েছে সে কবেই।
ছেলেটির তহ বড্ড পিছু টান।
রেখেছে জমিয়ে অতীত সে তার বুকপকেটে।
দিন গেলো মাস গেলো,দেখতে দেখেতে পার হয়ে গেলো অনেকটা সময় আজ অপেক্ষায় মেয়েটি।
দিন পেরিয়ে সন্ধ্যা এলো বলতে বলতেই অন্ধকার একটা রাত এলো।
কেনো যানি মেয়েটির মনে হলো,এই বুঝি ছেলেটা ফিরে এলো।
অন্ধকারে যে মেয়েটি বড্ড ভয় পাই।
মেয়েটার মন ভীষণ অবুঝ তাই তহ আনমনে ভাবে তার কথা।
ছেলেটি তখন হিসেবের খাতা নিয়ে বসেছে, মেয়েটির কি কি খারাপ গুন আছে না ভালোবাসার।
আজ সে অভিযোগের অভীমানের খাতায় হিসাব কসে।
মেয়েটি তাকে কখন কি দিয়েছে।
আর মেয়েটি অভিযোগের খাতা চুকিয়ে ফেলে দিয়ে, আকাশের পানে চেয়ে দীর্ঘ শ্বাস ফেলে, বলে ওঠে সে ফিরে আসবে।
সে ফিরে আসবে
0 Comments